একজন চৌকশ পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে তার সুনাম রয়েছে। তিনি যেখানেই কাজ করছেন সেখানেই ঝুলিতে নিয়েছেন মানুষের ভালোবাসা।
আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আইনী সেবা সহজে প্রান্তিক মানুষের মাঝে পৌঁছে দিতে তিনি বদ্ধপরিকর। বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য পেয়েছেন (পিপিএম)
বলছি,দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার-ইন-চার্জ(ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর ভূঞা(পিপিএম) এর কথা।
পুলিশ নিয়ে অনেকের বিরূপ ধারণা থাকলেও দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) সেই ধারণা সম্পূর্ণ বদলে দিয়েছেন। তিনি একজন ব্যতিক্রমধর্মী পুলিশ অফিসার। প্রতিনিয়ত তিনি সহকর্মী ও সাধারণ জনগণের মাঝে সৃষ্টি করেছেন সুদৃঢ় প্রত্যয় ও সামাজিক বন্ধন। ‘পুলিশই জনতা জনতাই পুলিশ’, এই স্লোগানকে সামনের রেখে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।
দাউদকান্দি মডেল থানায় যোগদানের পর থেকেই তিনি একে একে অপরাধ দমনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছেন। তার সুনিপুণ দক্ষতার মাধ্যমে সুষ্ঠ তদন্তের ফলে অপরাধীরা খুব দ্রুতই আইনের আওতায় চলে আসে এবং তাদের শাস্তিও হয়। তিনি তার সততা, ন্যায়নিষ্ঠা ও তার বিচক্ষণ বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তার দায়িত্বরত এলাকায় ইভটিজিং,
মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ থেকে জনগণকে মুক্ত রাখতে কাজ করছেন। তার চোখে ধনী-গরিব, রিক্সাচালক হতে সব শ্রেণিপেশার মানুষ সমান। তিনি শুধু একজন পুলিশ কর্মকর্তাই নন পাশাপাশি অনেক সামাজিক কর্মকান্ডে তিনি অবদান রেখে চলছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সাধারণ মানুষ বলেন,ওসি মুহাম্মদ আলমগীর ভূঞা একজন সৎ ও অন্যায়ের কাছে আপোষহীন পুলিশ ওনার কাছে ধনী-গরিব, রিক্সাচালকসহ সব শ্রেণিপেশার মানুষ সমান। একজন নির্যাতিত মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল হলো মডেল থানার এই মানবিক পুলিশ কর্মকর্তা।
দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আলমগীর ভূঞা বলেন, “আমি দাউদকান্দি মডেল থানায় যোগদানের পর থেকে চেষ্টা করেছি দাউদকান্দিবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার জন্য। সেই সাথে আমার অফিসার ফোর্সদের নির্দেশ দিয়েছি যেন সাধারণ মানুষ থানা পুলিশের দ্বারা অযথা হয়রানির শিকার না হয়। দাউদকান্দি উপজেলাকে
ইভটিজিং, মাদক, জঙ্গি, সন্ত্রাস মুক্ত রাখতে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। মুহাম্মাদ আলমগীর ভূঞা সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্যে আরও বলেন, পুলিশকে নিজের বন্ধু ভাবুন, পুলিশ জনগণের বন্ধু। পুলিশ জনগণের শুধু বন্ধুই নয়, সেবকও।
পুলিশ সব সময়ই জনগণের বন্ধুহিসেবে জনগণের পাশে ছিল এবং আগামীতেও থাকবে। জনগণের আন্তরিক সহযোগিতা ছাড়া পুলিশের পক্ষে ব্যাপক জনগোষ্ঠীর সেবা দেয়া সম্ভব নয়।”