চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে সারাদেশের মত খুলনাতেও শুরু হয়েছে গুগল মিটের মাধ্যমে প্রাথমিকে অন লাইন পাঠদান কর্যক্রম। খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার তথ্য থেকে জানা যায় প্রত্যেকটি ক্লাস্টার এক একটি অনলাইন স্কুল।
গত বছর মার্চ মাস থেকে বৈশ্বিক মহামারি করনার কারনে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো বন্ধ আছে। সরকার বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের মাধ্যমে পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার। এর পাশাপাশি গুগল মিটের মাধমে সরাসরি পাঠদানের পরিকল্পনা নেয় সরকার তার অংশ হিসাবে সারাদেশে চলছে এ পাঠদান। প্রত্যেক ক্লাস্টারে প্রত্যেক শ্রেণির প্রতিটা বিষ্যের জন্য আইসিটতে দক্ষ একজন শিক্ষক নির্বাচন করা হয়েছে।নানা প্রতিকুলতার মধ্যেও তারা তাদের পাঠদান চালিয়ে যাচ্ছে। সব জায়গায় ব্রডব্যান্ড নাই, দূর্বল মোবাইল নেটওয়ার্ক, ঘন ঘন বিদ্যুৎ বিভ্রাট ইত্যাদি সমস্যা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন পাঠদানের জন্য যদি শিক্ষক সংখ্যা বাড়ানো যেত তাহলে ভালো হতো। ধারাবাহিকভাবে আরো শিক্ষকে এ কার্যক্রমে যুক্ত করলে এটি আরো সমৃদ্ধ হবে। গ্রামের অনেক ছেলেমেয়ের স্মার্ট ফোন না থাকায় তাদের ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও পাঠে অংশ রহন করতে পারছে না। পাঠদান কার্যক্রম ঠিকমত পরিচালিত হচ্ছে কিনা তা শিক্ষা কর্মকর্তারা খুবই ভালোভাবে তদারকি করছে। ডুমুরিয়া উপজেলার শাহপুর ক্লাস্টেরের দায়ীত্ব প্রাপ্ত সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার সঞ্জয় দেবনাথ পাঠদানকৃত সকল শিক্ষককে পাঠদানকে আরো সুন্দর করার জন্য দিক নির্দেশনা দিচ্ছেন।
সকলেই আন্তরিক হলেই এ পাঠদান ফল্প্রসু হবে। বিদায় নিক করোনা মহামারি সবাই ফিরে আসুক স্বাভাবিক পাঠে এটাই সকলের কাম্য।
সুন্দর লেখা। কিন্তু শিক্ষক আরও বাড়াতে হবে। এই কথাটা জোর দিয়ে লিখতে হবে।